ট্রাইব্যুনাল নয়, মাদক মামলার বিচারে হবে বিশেষ আদালত
আজকের সাতক্ষীরা
প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
এজন্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৫৫টি ধারার মধ্যে ২২টি ধারার সংশোধনে সায় দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার এই বৈঠক হয়।সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে বলা আছে, সরকার গেজেট প্রজ্ঞাপন দিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করবে এবং প্রত্যেক ট্রাইব্যুনালে অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে বিচারক নিয়োগ করা হবে।কোনো জেলায় অতিরিক্ত জেজা জজ না থাকলে ওই জেলায় দায়রা জজ নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে মাদকদ্রব্য অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে দায়িত্ব পালন করবেন। আর ট্রাইব্যুনাল স্থাপিত না হওয়ায় পর্যন্ত অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তি করবেন।
তবে প্রশাসনিক কারণে অদ্যাবধি মাদকদ্রব্য অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপন বা জেলা বা দায়রা জজকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই ট্রাইব্যুনালে দায়িত্ব প্রদান করা হয়নি। ফলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে অসংখ্য মাদক অপরাধ সংক্রান্ত মামলা হলেও তা বিচারের মাধ্যমে নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে, মামলার সংখ্যা বাড়ছে। প্রকৃত আসামিকে সাজা দেওয়ার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হচ্ছে না।”মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করে বিশেষ আদালত গঠন করা হবে জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, “সংশোধন করা হলে এই আইনের অধীন মাদকদ্রব্য অপরাধগুলো অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে বিচার হবে।
“সংশ্লিষ্ট দায়রা জজ, মহানগর দায়রা জজ তাদের এখতিয়ার সম্পন্ন এলাকার জন্য কেবল মাদকদ্রব্য অপরাধের বিচারের জন্য এক বা একাধিক আদালত নির্দিষ্ট করতে পারবেন। ফলে মাদক অপরাধের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।”বিশেষ আদালত গঠন হলে দুই বছর পর্যন্ত সাজার ধারার মামলাগুলো জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচার করতে পারবেন। আর সর্বোচ্চ সাজার ধারায় মামলার বিচার করবেন দায়রা জজ।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তরুণ কান্তি শিকদার বলেন, “আগে ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচার করার কথা ছিল। কিন্তু প্রশাসনিক কারণে সেই ট্রাইব্যুনাল গঠন করা সম্ভব হয়নি। এখন ১ লাখ ৭৫ হাজারেরও বেশি মামলা আছে।
“(আইন সংশোধন হলে) মাদকের জন্য এখতিয়ার সম্পন্ন বিশেষ আদালত গঠন করা হবে।… যে আদালতের যতটুকু ক্ষমতা সে আদালত ততটুকু বিচার করবেন। ক্ষমতাটুকু জেলা জজের কাছে দিয়ে দিচ্ছি, তিনি তার প্রয়োজন অনুযায়ী আদালত গঠন করে দেবেন।“শুধু মাদকের জন্য জেলা ও দায়রা জজ কোর্টগুলোকে ডেডিকেটেড করে দেবেন। প্রত্যেক জেলা ও মহানগরে স্পেশাল এখতিয়ার সম্পন্ন স্পেশাল আলাদত হবে। ট্রাইব্যুনাল থেকে আমরা সরে আসছি।”কী ধরনের প্রশাসনিক জটিলতায় ট্রাইব্যুনাল গঠন করা গেল না, সেই প্রশ্নে অতিরিক্ত সচিব তরুণ কান্তি বলেন, ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য যে পরিমাণ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রয়োজন তা নেই।
“মূল উদ্দেশ্য ছিল মাদকের মামলাগুলোকে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে অপরাধীকে ধরা। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, ছয় মাসের জেল হবে সেটাও জেলা ও দায়রা জজ পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তার বিচারে যাচ্ছে। তাতে হত্যা মামলার মত মামলাগুলোর বিচার বিলম্বিত হতে পারে “তাছাড়া আপিলের ক্ষেত্রে জটিলতাও এখানে বিবেচনা করা হয়েছে জানিয়ে তরুণ কান্তি বলেন, ট্রাইব্যুনালে কারো ছয় মাসের জেল বা জরিমানা হলে তাকেও আপিলের জন্য হাই কোর্টে যেতে হত। পঞ্চগড় বা টেকনাফের আসামিকেও আপিল করতে ঢাকায় যেতে হত।“এসব প্রশাসনিক বিষয় বিবেচনায় এনে সরকার চিন্তা করেছে, স্পেশাল কোর্ট হলে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিপক্ষে জজ কোর্টে আপিল করা যাবে। ভূমি ট্রাইব্যুনালে লাখ লাখ মামলা বিচারাধী, আমরা সেটাও মাথায় রেখেছি।”নেশার বড়ি ইয়াবার উৎপাদন, পরিবহন, বিপণনের জন্য সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ২০১৮ সালের অক্টোবরে জাতীয় সংসদে ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিল ২০১৮’ পাস হয়। গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে আইনটি কার্যকর করা হয়।
- ‘যারা আমার বিরোধিতা করবে, তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবে’
- বুবলীর আগেও বিয়ে হয়েছিল, মেয়েও আছে সেই ঘরে?
- এই গরমে ডায়রিয়া হলে কী করবেন
- প্রিজন ভ্যানেই নারী ধর্ষণ!
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা
- ইসরায়েলে কী রকম অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাল ইরান
- হত্যার হুমকির পর এবার সালমানের বাড়ির সামনে গুলি
- উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলি জাহাজ জব্দ করল ইরান
- সদকাতুল ফিতর কখন কার ওপর ওয়াজিব
- ব্রাজিলিয়ান বিকিনি মডেলের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন আরিয়ান!
- মন্ত্রীর নাতির সঙ্গে মেয়ে জাহ্নবীর প্রেমের কথা স্বীকার করলেন বনি!
- ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী
- পবিত্র কাবা থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার ছাড়াল নামাজের কাতার
- চিকিৎসক হলেন ৩ ফুট উচ্চতার ভারতীয় তরুণ
- রোজা রাখলে শরীরে যা ঘটে
- বই বিক্রির অর্থ মসজিদ নির্মাণে দিলেন সঙ্গীতশিল্পী তাশরিফ
- ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা
- দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ
- বাঙালির হৃদয়কে আবিষ্ট করেছিল ৭ মার্চের ভাষণ: প্রধানমন্ত্রী
- মানুষের অধিকাররক্ষায় কাজকরে র্যাব,তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা গ্রহণ নয়
- রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে মাহি
- ছেলেকে নিয়ে খবর, মেসি বললেন—এটা মিথ্যা
- ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক পরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে ভোক্তাদের যেন হয়রানি না হয়: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দরে দুর্নীতি, ডেপুটি কমিশনারকে প্রত্যাহারের দাবি
- ভোমরা স্থলবন্দরের কাস্টমস অফিস এখন অনিয়ম, দুর্নীতি ও হয়রানির আখড়া
- রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার
- আমাদের পুলিশ আরও স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধানমন্ত্রী
- সদকাতুল ফিতর কখন কার ওপর ওয়াজিব
- বুবলীর আগেও বিয়ে হয়েছিল, মেয়েও আছে সেই ঘরে?
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলি জাহাজ জব্দ করল ইরান
- ইসরায়েলে কী রকম অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাল ইরান
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- প্রিজন ভ্যানেই নারী ধর্ষণ!
- হত্যার হুমকির পর এবার সালমানের বাড়ির সামনে গুলি
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা
- এই গরমে ডায়রিয়া হলে কী করবেন
- ‘যারা আমার বিরোধিতা করবে, তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবে’