দেইল্লা রাজাকারের সকল অবৈধ কর্মকান্ডের কাহিনী
আজকের সাতক্ষীরা
প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২৩

আপনারা এরি মধ্যে সকলেই জানেন যে ১৯৭১ সালের নরঘাতক, খুনী, ধর্ষক, গণহত্যাকারী দেলু কিংবা দেইল্লা রাজাকারের ফাঁসীর আদেশ হয়েছে। এই আদেশ হয়েছে ১৯৭১ সালে তার সকল ঘৃণ্য কর্মকান্ডের জন্য। নীচে ১৯৭১ সালে দেলু রাজাকারের সকল কর্মকান্ডের একটি সার সংক্ষেপ নীচে ছবিতে প্রকাশ করা হোলো।
নাম জালিয়াতিঃ
দেইল্লার এইসব কর্মকান্ডের বিচার যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ট্রাইবুনাল-১ এ চলছিলো তখন দেইল্লা রাজাকারের আইনজীবিরা ট্রাইবুনালে প্রমাণ করবার চেষ্টা করছিলো যে একাত্তর সালের যে দেলু শিকদার বা দেইল্লা রাজাকারের কথা অভিযোগে বলা হচ্ছে সেই ব্যাক্তি আর বর্তমানের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এক ব্যাক্তি নয়। এই প্রমাণ করবার চেষ্টা হিসেবে দেলু রাজাকার আদালতে এও বলেছে যে তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট যদি দেখা হয় তবে সেখানে তার নাম দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী লেখা রয়েছে। সুতরাং অভিযোগের দেলু বা দেইল্লা রাজাকার সে নয় বরং ভিন্ন ব্যাক্তি।
কিন্তু বিধি বাম। এডুকেশন ডট নেট নামে একটি ওয়েব সাইট একদিন প্রকাশ করে দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর নাম ও বয়স কেলেংকারীর কথা। তাদের অনুসন্ধানী রিপোর্ট টি ছিলো অত্যন্ত তথ্যবহুল এবং সেখানে সকল প্রমাণ দিয়েই কথা বলা হয়েছিলো।
এই ওয়েব সাইটের অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে যে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী বলে আজকে আমরা যাকে চিনি সেই সাঈদী দাখিল এবং আলিম পরীক্ষার সার্টিফিকেটে নাম দেয় আবু নাঈম মোঃ দেলোয়ার হোসাইন। উল্লেখ্য যে সাঈদী দাখিল পাশ করে ১৯৫৭ সালে দারুস সুন্নাত শর্শীনা মাদ্রাসা থেকে এবং আলীম পাশ করে ১৯৬০ সালে বরই পাড়া মাদ্রাসা থেকে।
এসময় সাঈদী তার জন্মতারিখ ব্যাবহার করে ০১-০১-১৯৪৫, যার মানে দাঁড়ায় সাঈদী জন্মের ১২ বছর বয়সেই দাখিল পাশ করে যা এক কথায় সম্ভব না। এখানকার প্রাপ্ত তথ্য থেকেই জানা যায় যে সাঈদী তার আলিম ও দাখিল পরীক্ষার উল্লেখিত ওই নামটি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয় ২০০৮ সালের ৫ ই নভেম্বর। যার মানে দাঁড়ায় দাখিল পাশ করবার প্রায় ৫১ বছর পর এবং আলিম পাশ করবার ৪৮ বছর পর সাঈদী তার নাম পরিবর্তন করে রাখে দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী।
নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত আইনঃ
অথচ নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত আইনে আছে যে সার্টিফিকেটে নামে ভুল থাকলে এই ভুল সংশোধন করতে হবে পাশ করবার ২ বছরের মাথায়। কিন্তু ৫১ বছর পর সাঈদী কিভাবে তার নাম পরিবর্তন করলো এটার উত্তর কোনোভাবেই দিতে পারেনি নাম ও বয়স সংশোধন সংক্রান্ত তৎকালীন কমিটির সদস্য সাবেক মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ ইউসুফ (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), মাদ্রাসা বোর্ডের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক হাফিজুর রহমান (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আবদুর নূর, এবং মাদ্রাসা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু ছালেহ আহমেদ। উল্লেখ্য যে, এই মোহাম্মদ আব্দুর নূর ২০০৩ সালে সাঈদীর সুপারিশেই তৎকালীন সময়ে পদোন্নতি পেয়েছিলেন।
এফিডেভিটে যা লেখা রয়েছে তা হুবুহু নীচে উল্লেখ করা হোলোঃ
‘আমি দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী জন্ম তাং ০১-০১-১৯৪৫ ইং পিতা মাওলানা ইউসুফ সাঈদী বাড়ি নং ৯১৪ শহীদবাগ ঢাকা। আমি জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দা। আমি পূর্ব পাকিস্তান মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বর্তমানে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডর অধীনে আলিম ও দাখিল পাস করি, দাখিল পাসের সন ১৯৫৭ ১ম বিভাগ রোল নং ৩৯২০ কেন্দ্র সারসিন । দাখিল পরীক্ষায় ভুলবশত: আমার নাম দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদীর পরিবর্তে আবু নাঈম মোহাম্মদ দেলাওয়ার হুসাইন লিপিবদ্ধ হয়েছে। আলিম পাসের সন ১৯৬০ সাল রোল নং ১৭৬০ কেন্দ্র খুলনা বিভাগ ৩য়। আলিম পরীক্ষায় ভুলবশত: আমার নাম দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদীর পরিবর্তে আবু নাঈম মোহাম্মদ দেলাওয়ার হুসাইন লিপিবদ্ধ হয়েছে।প্রকৃতপক্ষে আমার শুদ্ধ ও সঠিক নাম হবে দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী । এ ব্যাপারে আমি অদ্য ৫/১১/২০০৮ ইং নোটারী পাবলিক ঢাকা এর সম্মুখে উপস্থিত হয়ে আমার নাম সংশোধনের বিষয়ে হলফ করলাম। দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী, পিতা মাওলানা ইউসুফ সাঈদী, বাড়ি নং ৯১৪ শহীদবাগ, ঢাকা। সংগ্রাম পি-৭২১২/০৮’
বয়স জালিয়াতিঃ
সাঈদী নভেম্বর ৮, ২০০৮ সালে তার বয়স পরিবর্তন করবার জন্য এফিডেভিট জমা দিচ্ছে। সাঈদী তার সার্টিফিকেটে এতদিন লিখে রেখেছিলো যে তার জন্ম ১৯৪৫ সাল যেই হিসেবে সাঈদী ১২ বছর বয়সে দাখিল পাশ করে। যেহেতু সাঈদী বুঝতে পেরেছে যে এত কম বয়সে দাখিল পাশ করা যায়না, সেহেতু সে আবার তার বয়স পরিবর্তন করছে। কিন্তু এইখানেও সাঈদী আইন ভঙ্গ করেছে। কেননা বয়স সংক্রান্ত এফিডেভিটের ক্ষেত্রে এফিডেভিট করতে হয় ব্যাক্তির মাকে কিংবা বাবাকে যদি জীবিত থাকে। কিন্তু ২০০৮ সালে সাঈদীর মা জীবিত থাকতেও সাঈদী নিজে নিজে সাক্ষর করে এফিডিভেট করছে যেটি সম্পূর্ণ রূপে অবৈধ।
যেখানে সাঈদী ২০০৮ সালের নভেম্বরের ৮ তারিখে সাক্ষরের স্থানে লিখেছে "দেলোয়ার হোসেন সাঈদী" সেখানে মাত্র ২২ দিনের মাথায় নির্বাচনী প্রত্যয়ন পত্রে সাঈদী তার সাক্ষর পরিবর্তন করে লিখেছে "আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী", মানে দাঁড়াচ্ছে সাঈদীর সাক্ষর দুই যায়গায় দুই রকম মাত্র ২২ দিনের ব্যাবধানে।
সার্টিফিকেটে জন্ম সাল ১৯৪৫ হলেও নির্বাচনের সময় ১৯৪০
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আলিম পাশ কিন্তু নামের আগে আল্লামাঃ
এখন প্রশ্ন দাঁড়ায় সাঈদী কি তার নামের আগে আল্লামা লিখতে পারে ? কেননা ২০০৮ সালের নির্বাচনী প্রত্যয়ন পত্রে সাঈদী লিখেছে যে তার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা হচ্ছে আলীম পাশ। মানে ইন্টারমিডিয়েট সমতূল্য। সুতরাং আলীম পাশ যেখানে সাঈদীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা সেখানে নামের আগে সাঈদী কোন হিসেবে আল্লামা লিখে? এই কথাটি সাঈদীর বিরুদ্ধে আসা রায়ের ৮ নাম্বার পাতায় লেখা রয়েছে। সাঈদীর ২০০৮ সালের প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখিত সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং রায়ে উল্লেখ করা সেই অংশটি নীচে দেয়া হোলোঃ
মিথ্যে অর্থের হিসেবঃ
২০০৮ সালের নির্বাচনে সাঈদী নির্বাচন কমিশনে তার নিজের যেই আয় ও ব্যায়ের হিসেব দেখিয়েছিলো সেটির সাথে বাংলা লিক্সের প্রকাশ করা সাঈদীর বক্তব্যের কোনো মিল নেই। আয়কর এর কাগজ পত্রে সাঈদীর ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ দেখা যাচ্ছে ৬ লক্ষ নয় হাজার আটশ চার টাকা। অথচ বাংলা লিক্সের মাধ্যমে প্রকাশ হওয়া একটি কনভারসেশন যেখানে সাঈদী তার আইনজীবি আব্দুর রাজ্জাকের সাথে কথা বলছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে সাঈদী স্বীকার করছে তার ব্যাংকে কয়েকশ কোটি টাকা আছে এবং এই তথ্য সে নির্বাচনের সময় পুরোপুরি এড়িয়ে গেছে। যেই ব্যাক্তি তার নির্বাচনের সময় দাখিল কৃত কাগজ পত্রে দেখিয়েছে যে তার নীট সম্পত্তির পরিমাণ সব মিলিয়ে ৮০ লক্ষ পনেরো হাজার সাতশ সোত্তুর টাকা সেখানে কয়েক বছরের ব্যাবধানে সাঈদীর ব্যাংকে কয়েকশ কোটি টাকা এলো কিভাবে?
ইংল্যান্ডের পত্রিকায় সাঈদীকে জানোয়ার বলে উল্লেখ করলোঃ
ধর্ষক, লম্পট, খুনী দেইল্লা রাজাকার শুধু দেশেই অপরাধ করে ক্ষান্ত হয়নি। এই হারামজাদা ইংল্যান্ডে গিয়েও দেশের ১২টা বাজিয়ে দিয়ে এসেছিলো ২০০৬ সালে। ইসলাম ধর্মের কথা বলে সেখানে এই ধর্মকে সবার সামনে হেয় করেছিলো দেইল্লা। সে সময় সাঈদী বলেছিলো "ইংল্যান্ডে ও আমেরিকায় বোমা মারা একদম সঠিক। ইংল্যান্ড বোমা খাওয়া ডিজার্ভ করে" তখন ইংল্যান্ডের বিখ্যাত ট্যাবলয়েড সাঈদী কে নিয়ে The Sun একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ১৫-ই জুলাই ২০০৬ সালে। লেখাটির শিরোনাম ছিলো- Ban this beast and Kill Brits Hate Cleric let into UK, এখানে সাঈদীকে "জানোয়ার" হিসেবে অভিহিত করা হয়। দয়া করে এই তথ্যটি আপনি ফেসবুক, টুইটার সবখানে ছড়িয়ে দিন। সে সময়কার ব্রিটিশ পাঠকদের প্রতিক্রিয়া দেখুন এইখানে
ইংল্যান্ডের পত্রিকা "দি মেইল" ও "দি টাইমসে" ওই একই সময় নিয়ে সাঈদী রিপোর্ট করেছে। সেখানেও এই মৌলবাদীকে নিয়ে নেতিবাচিক রিপোর্ট করেছে বৃটিশ পত্রিকাগুলো। নীচে দেখুন সেগুলো-দি মেইলে-দি টাইমসে-সাঈদীকে জুতাপেটাঃ লন্ডন ও কানাডায়
১৯৯৯ সালে সাঈদী লন্ডনে বসবাসরত সিলেটী অভিবাসী সাধারণ নাগরিকদের কাছে জুতাপেটার মুখোমুখি হয়। ১৯৯৯ সালের ১৫-ই জুলাই সাঈদী ওল্ডহামের কুইন এলিজাবেথ হলের এক সভায় বলে যে সিলেটি সম্মানিত অধিবাসীরা লন্ডনে যদি না আসত তবে বাংলাদেশে তারা নাকি রিকশাচালক হোতো কিংবা ড্রাইভার হোতো। সেই সাথে সাঈদী আরো বলে যে, এইখানকার তরুনীরা ইউনিভার্সিটি যাবার নাম করে কি করছে তা তাদের অভিভাবকেরা নাকি খোঁজ নেন না। সাঈদী আরো বলে যে এই লন্ডনের মেয়েরা নাকি খুবই পাতলা কাপড় পড়ে যাতে তাদের শরীর দেখা যায় এবং এইসব কাপড় নাকি হিন্দু মেয়েরা পরে না। সাঈদী আরো বলে যে এই দেশের ৯০ ভাগ মেয়েদের নাকি বয় ফ্রেন্ড আছে বলে তার কাছে তথ্য আছে।
সভাতে এইসব কথা বলার সাথে সাথেই সাঈদীর ওয়াজ শুনতে আসা ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তিরা সাঈদীর দিকে জুতা ছুঁড়ে মারে এবং সাঈদীকে মারতে উদ্যত হয়। এসময় জামাত-শিবিরের কর্মীরা সেখান থেকে সাঈদীকে রক্ষা করে।
এই ঘটনাটি পরবর্তীতে সাংবাদিক মোহাম্মদ শাহজাহান লিখেন লন্ডনের সাপ্তাহিক সুরমায় ২৬ শে আগস্ট ১৯৯৯ সালে। এই ঘটনার পর সাঈদীকে রাতের আঁধারে চুপিশারে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরে ২০০৬ সালে আবার লন্ডনে এসে সাঈদী ইংল্যান্ড এবং আমেরিকা নিয়ে কটুক্তি করে এবং এই দুইটি দেশ বোমা হামলা ডিজার্ভ করে ২০০১ সালে এমন কথার প্রেক্ষিতে ইংলিশ মিডিয়া সাঈদীর ভিসা বাতিলের আবেদন জানায়।
সময়টা ২০০৪ সাল। সাঈদী মন্ট্রিয়ালের মসজিদে ওয়াজ-মাহফিল করতে এলে আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম। তার ওপরে জুতাও ছুড়ে মারা হয়েছিল। আমাদের মেয়ে চারণ-চিত্রণ স্লোগান শিখেছিল- 'সাঈদীর দুই গালে জুতা মারো তালে তালে'... সেই প্রথম স্লোগান আর ভুললো না।
সাঈদীর অপরাধের অস্বীকার এবং পিরোজপুরের জনতার জবাবঃ
ব্লগার এই আমি যাত্রীর একটি লেখা থেকে জানা যায় যে- ১৯৯৭ সালের ২৬শে অক্টোবর দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় এ সংবাদ টি ছাপা হয়।রাজাকার সাইদি বলেছিল, "তিনি রাজাকার কেউ প্রমান করতে পারবে না।" এরই প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের ৪টি এলাকার মানুষ প্রমানসহ বলেন "সাইদী ছিল ভয়ঙ্করতম রাজাকার"

- নির্বাচনে কে আসল কে না আসল সেটা দেখার বিষয় নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- উদ্বিগ্ন নয় বলছে আওয়ামী লীগ, বৈশ্বিক আস্থাহীনতা দেখছে বিএনপি
- সেবা সক্ষমতা বেড়েছে ফায়ার সার্ভিসের
- তিন বিশ্ববিদ্যালয়কে ১১০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি
- খুনি জিয়ার মরণোত্তর বিচার চায় ‘মায়ের কান্না’
- বাইরে থেকে যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায় জনগণ তাদের স্যাংশন দেবে
- নতুনরূপে আসছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম
- পেনশন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে
- মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু ডিসেম্বরে
- রুপিতে লেনদেনের অনুমতি পেল আরো ২ ব্যাংক
- আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ আজ
- মানবাধিকার রক্ষার নামে যেন রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি না হয়
- রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনই বাংলাদেশের অগ্রাধিকার
- সাতক্ষীরার আগরদাঁড়ী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন
- রাতের তিন অভ্যাস সুস্থ রাখবে দীর্ঘদিন
- ‘সুখী দেশের’ মানুষেরা কি আসলেই সুখী?
- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এঁর নলতার জনসভা সফল করা প্রস্তুতি সভা
- কালিগঞ্জ নলতা কলেজ মাঠ পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক
- সরকারের উন্নয়নের বার্তা নিয়ে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুর গণসংযোগ
- জেলা মহিলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জিএম স্পর্শ, সম্পাদক জামিলা খানম
- স্কুল পর্যায়ে নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে নির্মিত
- সাতক্ষীরা পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
- ‘আমরা এখন বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি’
- বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে এগিয়ে যাচ্ছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- চিকিৎসা শেষে কাল দেশে ফিরছেন ওবায়দুল কাদের
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে
- কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় এলে সেই সরকার বেশি দিন টিকবে না
- রোহিঙ্গা ইস্যু থেকে বিশ্ব সম্প্রদায়কে দৃষ্টি না সরানোর আহ্বান
- ‘তাজমহল’ এর চেয়েও দ্বিগুণ অর্থ ব্যয়ে তৈরি হয় ‘ময়ূর সিংহাসন’
- কেয়ামতের দিন আরশের ছায়া পাবেন যেসব ব্যক্তি
- সাতক্ষীরা এবং না.গঞ্জে হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- শ্যামনগরে মাদকদ্রব্য আটক সহ বিভিন্ন মামলার ৩ আসামী গ্রেফতার
- স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাণ্ডারি হবে ছাত্রলীগ: প্রধানমন্ত্রী
- সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৪টি স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
- ভোমরা স্থলবন্দরে ১৫ দিন ধরে ব্যবসায়ীকে আটকে রেখে নির্যাতন, আটক ১
- সাতক্ষীরার গুড়পুকুরের মেলা প্রাণের মেলা আর ঐতিহ্যের সেতুবন্ধন
- সাতক্ষীরায় ‘হারল্যান স্টোর’ উদ্বোধন করলেন অপু বিশ্বাস
- সাতক্ষীরা-৩ আসনে জনপ্রিয়তা ও উন্নয়নের রূপকার ডা. রুহুল হক
- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- আশাশুনির কুড়িকাহুনিয়ায় পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
- সাতক্ষীরায় ট্রাক চাপায় উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা নিহত
- জুমার দিনটি মুমিন মুসলমানের জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- সাগরে ভাসতে থাকা ২৩ জেলে উদ্ধার
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বিএনপির রূপরেখা হাস্যকর: কাদের
- ‘সাতক্ষীরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ অনুমোদন
- কালিগঞ্জে পতিত জমিতে কুমড়া চাষ করে স্বাবলম্বী হতদরিদ্র নারীরা
- কালিগঞ্জ পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের রিফ্রেশমেন্ট কর্নার পরিদর্শন
- শ্যামনগরে ৫০ তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার
- যুদ্ধাপরাধী মামলায় কারাবন্দি শ্যামনগরের সুরত মেম্বরের মৃত্যু
- উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিকল্প নেই
