ফিরে দেখা আ’লীগ সরকারের সফলতা : আশ্রয়ন প্রকল্প
আজকের সাতক্ষীরা
প্রকাশিত: ৩ জানুয়ারি ২০২০
বঙ্গবন্ধ কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। রুপকল্প ২০২১ এবং একশ’ বছরের ডেল্টা প্লানকে সামনে রেখে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। উন্নয়নের মহান রুপকার, গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তাধারা ও যুগোপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে দেশ থেকে দূর হয়েছে ক্ষুধা-দারিদ্র্য-বেকারত্ব। শিক্ষা, কৃষি, শিল্প, ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাসহ দেশের প্রতিটি সেক্টরে হয়েছে অভূতপূর্ব উন্নয়ন। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক পরিবেশনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ দেশের কোনো মানুষই আর গৃহহীন থাকবে না। ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা এবং দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি উদ্যোগ বলয়ের মধ্যেই রয়েছে বিপন্নে আশ্রয় ও গৃহহীনে গৃহ প্রদান। এই জন্যে সারা দেশে আশ্রয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এই প্রকল্পের বাইরেও নানাভাবে অসহায় মানুষদের আবাস এবং আবাদের জন্যে জমির বন্দোবস্ত করে দেয়া হচ্ছে। এমন সরকার সকল পর্যায়ের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের মধ্যে দিয়েই দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে চায়। এই দেশের অসহায় মানুষদের থাকবে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প, গৃহায়ন তববিল প্রকল্পের বাস্তবায়ন, নিজস্ব ঘরেই ফেরার এক কর্মসূচি ও তাদের অগ্রগতি কিংবা ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ক গভীর চিন্তা চেতনার আলোকে একটি উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়েছে এবং কাজও করছে।
১৯৯৭ সালের ১৯ মে কক্সবাজার জেলা সহ তার পার্শ্ববর্তী বহু এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত হওয়ায় বহু পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছিল। তদানীন্তন সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐ সকল এলাাকাতেই পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। তিনি সেই সকল মানুষের দুঃখ দুর্দশা দেখেই অত্যন্ত সহানুভূতিশীল হয়ে পড়েছিলেন। তাই সেই সব গৃহহীন পরিবার সমূহকেই পুনর্বাসনের তাৎক্ষনিক নির্দেশ দিয়েছিল। তারই পরিপেক্ষিতে ১৯৯৭ সালে “আশ্রয়ণ” নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছিল। শুরুতেই নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির ও নিম্ন আয়ের মানুষদের আবাসন সমস্যা নিরসনে পরিকল্পিত আবাসিক প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। সমগ্র বাংলাদেশে ১৯৯৭ সাল থেকে এই পর্যন্ত তিনটি ফেজে আশ্রয়ণ প্রকল্প (১৯৯৭ - ২০০২), আশ্রয়ণ প্রকল্প (ফেইজ-২) (২০০২ -২০১০), আশ্রয়ণ- ৩ প্রকল্প (২০১০- ২০১৭) ১,৭৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট ১,৪০,১২৮ টি দরিদ্র পরিবার পুনর্বাসন করা হয়েছে, এর মধ্যে আশ্রয়ণ– ২ প্রকল্পের মাধ্যমে ৮৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৪ হাজার ২১৫টি পরিবার পুনর্বাসন করা হয়।
প্রকল্পের সাফল্য ও ধারাবাহিকতায় ২০১০-২০১৭ সংশোধিত মেয়াদে ৫০ হাজার গৃহহীন এবং ছিন্নমূল পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যেই আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ করে এ সরকার। সারাদেশে গ্রামাঞ্চলে ব্যারাক হাউজ এবং বিভাগীয় সদর ও রাজউক, বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন এলাকা, জেলা ও উপজেলা সদর এবং পৌরসভা এলাকায় বহুতল ভবন নির্মাণ করার সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়। পুনর্বাসিত ভূমিহীন, গৃহহীন, দুর্দশাগ্রস্ত এবং ছিন্নমূল পরিবারের স্বামী-স্ত্রীর যৌথ নামেই ভূমির মালিকানা স্বত্বের দলিল/কবুলিয়ত সম্পাদনসহ রেজিষ্ট্রি এবং নামজারী করে দেয়া হয়। আরও জানা দরকার এই পুনর্বাসিত পরিবারসমূহের জন্য সম্ভাব্য ক্ষেত্রেই পুকুর এবং গবাদি পশু প্রতিপালনের জন্য সাধারণ জমির ব্যবস্থা, কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, মসজিদ নির্মাণ, কবর স্থান ব্যবস্থা করা হয়।
এমন পুনর্বাসিত পরিবারের সদস্যদের জন্য বিভিন্ন উৎপাদনমুখী ও আয়বর্ধক কর্মকান্ডের জন্য ব্যবহারিক ও কারিগরী প্রশিক্ষণ দানসহ প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মধ্যেই ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করা হয়। এই প্রকল্প গ্রামে বসবাসরত উপকার ভোগীদের নাম/স্বামীর নাম তাদের সন্তান সংখ্যা, ঋণ ইত্যাদি তথ্যাদি সংরক্ষণ করবার জন্যেই ডাটাবেইজ প্রণয়ন করা হয়, এই ডাটাবেইজের ঠিকানা আশ্রয়ণ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য মূলক কাজ- ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্নমূল, অসহায় দরিদ্র মানুষের পুনর্বাসন, ঋণ প্রদান ও তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহে সক্ষম করে তোলা হয়েছে।
বর্তমান সরকার এর অঙ্গীকার, ২০২১ সালের মধ্যে এ দেশে কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন এবং ইচ্ছা পুরনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা
- ইসরায়েলে কী রকম অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাল ইরান
- হত্যার হুমকির পর এবার সালমানের বাড়ির সামনে গুলি
- উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলি জাহাজ জব্দ করল ইরান
- সদকাতুল ফিতর কখন কার ওপর ওয়াজিব
- ব্রাজিলিয়ান বিকিনি মডেলের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন আরিয়ান!
- মন্ত্রীর নাতির সঙ্গে মেয়ে জাহ্নবীর প্রেমের কথা স্বীকার করলেন বনি!
- ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী
- পবিত্র কাবা থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার ছাড়াল নামাজের কাতার
- চিকিৎসক হলেন ৩ ফুট উচ্চতার ভারতীয় তরুণ
- রোজা রাখলে শরীরে যা ঘটে
- বই বিক্রির অর্থ মসজিদ নির্মাণে দিলেন সঙ্গীতশিল্পী তাশরিফ
- ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা
- দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ
- বাঙালির হৃদয়কে আবিষ্ট করেছিল ৭ মার্চের ভাষণ: প্রধানমন্ত্রী
- মানুষের অধিকাররক্ষায় কাজকরে র্যাব,তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা গ্রহণ নয়
- রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে মাহি
- ছেলেকে নিয়ে খবর, মেসি বললেন—এটা মিথ্যা
- ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক পরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে ভোক্তাদের যেন হয়রানি না হয়: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দরে দুর্নীতি, ডেপুটি কমিশনারকে প্রত্যাহারের দাবি
- ভোমরা স্থলবন্দরের কাস্টমস অফিস এখন অনিয়ম, দুর্নীতি ও হয়রানির আখড়া
- রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার
- আমাদের পুলিশ আরও স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধানমন্ত্রী
- স্থানীয় সরকারকে আরও শক্তিশালী করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দর এখন অনিয়ম ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য
- পাকিস্তানি কায়দায় বারবার সংবিধান লঙ্ঘিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- অবৈধ মজুদকারীদের গণধোলাই দেয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ‘নতুন অধ্যায়’
- প্রথমবার সিনেমায় মেহজাবীন
- ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী
- ব্রাজিলিয়ান বিকিনি মডেলের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন আরিয়ান!
- সদকাতুল ফিতর কখন কার ওপর ওয়াজিব
- পবিত্র কাবা থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার ছাড়াল নামাজের কাতার
- মন্ত্রীর নাতির সঙ্গে মেয়ে জাহ্নবীর প্রেমের কথা স্বীকার করলেন বনি!
- ইসরায়েলে কী রকম অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাল ইরান
- উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলি জাহাজ জব্দ করল ইরান
- হত্যার হুমকির পর এবার সালমানের বাড়ির সামনে গুলি
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা