বিশ্বে বাংলাদেশ এখন ‘উন্নয়ন বিস্ময়’ : প্রধানমন্ত্রী
আজকের সাতক্ষীরা
প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২১
জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিশ্বে মাথা উচু করে চলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের এ ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে তারুণ্যদীপ্ত বাংলাদেশ সব চ্যালেঞ্জে উত্তরণ ঘটিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, শোষণ ও বৈষম্যহীন, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ - জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলারূপে বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হোক- এই হোক আমাদের প্রত্যয়। আজ বুধবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় সংসদে বিশেষ আলোচনার জন্য সাধারণ প্রস্তাব উপস্থাপনকালে তিনি এ সব কথা বলেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনের শুরুতে স্মারক বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরপর অধিবেশন ২০ মিনিটের জন্য মুলতবি করেন স্পিকার। পরে সংসদের বৈঠক শুরু হলে সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৪৭ বিধিতে প্রস্তাব তোলেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। ওই প্রস্তাবের উপর সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা আলোচনায় অংশ নেবেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিশেষ আলোচনা শেষে প্রস্তাবটি কন্ঠভোটে পাসের জন্য উপস্থাপন করা হবে। অতীতের রেওয়াজ অনুযায়ী বিশেষ আলোচনা শেষে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতক্রমে গৃহীত হতে পারে।
প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে কীভাবে দেখতে চাই সেই পরিপ্রেক্ষিতে পরিকল্পনাও আমরা করে রেখেছি। জলবায়ু পরিবর্তন থেকে আমাদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম যেন বেঁচে থাকতে পারে সে লক্ষ্যে এ ব-দ্বীপকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ আমরা গ্রহণ করে বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলার লক্ষ্যে ‘ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০’ প্রণয়ন করা হয়েছে। করোনা অতিমারির সংকট উত্তরণে ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ অর্থনীতির চালিকাশক্তি সচল রেখেছে। মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কর্ণফুলী টানেলসহ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ বিশ্বে বাংলাদেশের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে।
দীর্ঘদিন দেশ চালানোর অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে যখন কোনো কাজ করতে যাই, দেখতে পাই সেটার ভিত্তি জাতির পিতা তৈরি করে দিয়ে গেছেন। আমার কাছে বিষ্ময় মনে হয়, এত অল্প সময়ে কীভাবে এত কাজ করে যেতে পারলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, যখন তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলছিলেন তখন কিছু লোক অস্থিরতায় ভুগছিলেন। পাকিস্তান হানাদাররা সারেন্ডার করেছিল ঠিকই, কিন্তু তারা তাদের কিছু দালাল যুদ্ধাপরাধী রেখে যায়। তারা আমাদেরই মুক্তিযুদ্ধের অংশকে হাতিয়ে নিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। এত অল্প সময়ের বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাটা তাদের সহ্য হয়নি। দেশ স্বাধীন হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াবে, তা পাকিস্তানি দোসররা মানতে পারেনি।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, আমরা প্রতীক্ষায় ছিলাম কখন আমাদের পিতা ঘরে আসবেন। আমরা বাবাকে পাই পরে। জনগণ পায় আগে। তার কাছে জনগণই ছিল বড়। বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্খা ছিল দেশটাকে গড়ে তুলবেন। বাংলাদেশকে সাজাবেন। যেন প্রতিটি মানুষ নাগরিক সুবিধা পান। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য তিনি মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। দেশের উন্নয়নে তিনি স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে কাজ করতে শুরু করেন। একটি প্রদেশ থেকে দেশে উন্নীত করার যত আইন, নিয়ম নীতিমালা সবই তিনি করে দিয়ে যান।
বঙ্গবন্ধুর সরকারের সময় নানা ষড়যন্ত্রের প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, চক্রান্ত মোকাবিলা করেই জাতির পিতা দেশকে গড়ে তুলছিলেন। যেন কারো কাছে হাত পাততে না হয় তার জন্য তিনি দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি দেন। ধনী দরিদ্রের বৈষম্য দূর করতে ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করেন। স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করেন। বঙ্গবন্ধু যে কাজগুলো করতে চেয়েছিলেন-এর জন্য আরো পাঁচ বছর হাতে পেলে বাংলাদেশ উঠে দাঁড়াতো। আজ যে সম্মানজনক অবস্থানে আমরা আসতে পেরেছি, জাতির পিতা বেঁচে থাকলে সেই জায়গায় আমরা স্বাধীনতার ১০ বছরের মধ্যে পৌঁছে যেতে পারতাম।
সরকার প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, যারা স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে যাক চায়নি, তারা এটা সহ্য করতে পারেনি। তারা নানা অপপ্রচার করেও যখন জনগণের সহায়তা পেলো না, তখনই পচাত্তরের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে তাকে হত্যা করা হয়। তাকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশে বার বার ক্যু, মুক্তিযোদ্ধা, সাধারণ মানুষের মৃত্যু, সংবিধান ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। এতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমাদের ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করা হয়েছিল।
দেশে প্রত্যাবর্তনে কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮১ সালের ১৭ মে নির্বাসন শেষে আমি আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সভাপতি হয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করি। এরপর গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, এদেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ আইনের শাসন ফিরিয়ে আনার সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করি। ফলে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় গণতন্ত্র। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়। বিচার করা হয় যুদ্ধাপরাধীদের। ২০২১ সালের রূপকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে স্বীকৃতি অর্জন করে। ২০০৮ সালের ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তবতা।
দীর্ঘ সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একুশ বছর পর আমরা জনগণের ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পাই। জনগণ আমাদের ওপর আস্থা রেখে বার বার ভোট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ দিয়েছে। যার কারণে আজ আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে। ১২ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা ক্ষমতাকে জনগণের সেবা করার সুযোগ মনে করেছি। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের সুযোগ মনে করি। দারিদ্র্যের হার ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে পেরেছি। করোনা মহামারি না থাকলে এটাকে ১৭ ভাগে নামিয়ে আনতে পারতাম। বিশ্বব্যাপী মন্দার মধ্যেও আমরা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী দেশ। বিশ্বের ৪১টি অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একটি।
আমাদের স্বাধীনতার ফসল হচ্ছে এই সংসদ, এমনটা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা যে সংবিধান উপহার দিয়েছিলেন, সেই সংবিধানের ভিত্তিতে আমাদের নির্বাচন ও আজকের এই সংসদ। সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার সফল বাস্তবায়ন ও প্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখছে জাতীয় সংসদ। তিনি বলেন, আমরা ২০০৮ সালের নির্বাচনি ইশতেহারের রূপকল্প অর্জন করতে পেরেছি। জনগণ ভোট দিয়েছে বলে আমরা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করতে পারছি। রজতজয়ন্তী উদযাপনের সময়ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। এটা আওয়ামী লীগের বড় প্রাপ্তি হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
এরআগে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপিত প্রস্তাবে তিনে বলেন, ‘সংসদের অভিমত এই যে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন বাঙালির জাতীয় জীবনে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। সমগ্র বিশ্বে বাংলাদেশ আজ এক ‘উন্নয়ন বিস্ময়’।’ প্রস্তাবটি তোলার আগে সংসদে ভাষণ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতির বক্তব্য সংসদের এ আলোচনাকে গৌরবান্বিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রীর উত্থাপিত প্রস্তাবের উপর সাধারণ আলাচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, র আ ম ওবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, বেনজীর আহমেদ, সিমিন হোসেন রিমি, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সাইমুম সরোয়ার কমল ও মো. ইকবাল হোসেন এবং জাতীয় পার্টির ব্যারিষ্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
- ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী
- পবিত্র কাবা থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার ছাড়াল নামাজের কাতার
- চিকিৎসক হলেন ৩ ফুট উচ্চতার ভারতীয় তরুণ
- রোজা রাখলে শরীরে যা ঘটে
- বই বিক্রির অর্থ মসজিদ নির্মাণে দিলেন সঙ্গীতশিল্পী তাশরিফ
- ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা
- দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ
- বাঙালির হৃদয়কে আবিষ্ট করেছিল ৭ মার্চের ভাষণ: প্রধানমন্ত্রী
- মানুষের অধিকাররক্ষায় কাজকরে র্যাব,তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা গ্রহণ নয়
- রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে মাহি
- ছেলেকে নিয়ে খবর, মেসি বললেন—এটা মিথ্যা
- ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক পরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে ভোক্তাদের যেন হয়রানি না হয়: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দরে দুর্নীতি, ডেপুটি কমিশনারকে প্রত্যাহারের দাবি
- ভোমরা স্থলবন্দরের কাস্টমস অফিস এখন অনিয়ম, দুর্নীতি ও হয়রানির আখড়া
- রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার
- আমাদের পুলিশ আরও স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধানমন্ত্রী
- স্থানীয় সরকারকে আরও শক্তিশালী করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দর এখন অনিয়ম ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য
- পাকিস্তানি কায়দায় বারবার সংবিধান লঙ্ঘিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- অবৈধ মজুদকারীদের গণধোলাই দেয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ‘নতুন অধ্যায়’
- প্রথমবার সিনেমায় মেহজাবীন
- ভাষাশহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- যে কারণে অনুদানের টাকা ফিরিয়ে দিলেন জয়া আহসান
- অর্থহীন অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- দেশের মানুষ এখন গণতন্ত্র উপভোগ করছে: প্রধানমন্ত্রী
- রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের আহ্বান
- বিজ্ঞানে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- মেঘের রাজ্য সাজেক পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
- ভোমরা স্থলবন্দরের কাস্টমস অফিস এখন অনিয়ম, দুর্নীতি ও হয়রানির আখড়া
- ভোমরা স্থলবন্দরে দুর্নীতি, ডেপুটি কমিশনারকে প্রত্যাহারের দাবি
- চিকিৎসক হলেন ৩ ফুট উচ্চতার ভারতীয় তরুণ
- দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ
- রোজা রাখলে শরীরে যা ঘটে
- আমাদের পুলিশ আরও স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধানমন্ত্রী
- রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে মাহি
- বই বিক্রির অর্থ মসজিদ নির্মাণে দিলেন সঙ্গীতশিল্পী তাশরিফ
- রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার
- ছেলেকে নিয়ে খবর, মেসি বললেন—এটা মিথ্যা
- বাঙালির হৃদয়কে আবিষ্ট করেছিল ৭ মার্চের ভাষণ: প্রধানমন্ত্রী
- ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক পরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে ভোক্তাদের যেন হয়রানি না হয়: প্রধানমন্ত্রী
- ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা
- পবিত্র কাবা থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার ছাড়াল নামাজের কাতার
- মানুষের অধিকাররক্ষায় কাজকরে র্যাব,তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা গ্রহণ নয়
- ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী